বাজারে প্রচুর কাঁচা আম পাওয়া যাচ্ছে। কাঁচা আমের জুস, আচার, তরকারিসহ নানাভাবে খা্ওয়া হয়ে থাকে। শুধু স্বাদে অনন্য নয়, কাঁচা আমে রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপিকারিতা।
১. ওজন কমাতে বা শরীরের বাড়তি ক্যালরি ঝরাতে সহায়ক কাঁচা আম। পাকা মিষ্টি আমের চেয়ে কাঁচা আমে চিনি কম থাকে বলে এটি ক্যালরি খরচে সহায়তা করে।
২. খাদ্য হজমে সহায়তা করে কাঁচা আম। অন্ত্রকে পরিষ্কার করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়।
৩. বুক জ্বালাপোড়া বা অম্লতার সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে কাঁচা আম। অম্লতা কমাতে কাঁচা আমের এক টুকরো মুখে দিতে পারেন।
৪. দুপুরে খাওয়ার পর এই গরমে কিছুটা ঝিমুনি ভাব দেখা দিতে পারে। কাঁচা আমে আছে প্রচুর শক্তি। দুপুরের খাওয়ার পরে কয়েক টুকরা কাঁচা আম খেলে ঝিমুনি দূর হয়।
৫. যকৃতের রোগ নিরাময়ে কাঁচা আম উপকারী। কয়েক টুকরো কাঁচা আম চিবানো হলে পিত্তরস বৃদ্ধি পায়। এতে যকৃতের স্বাস্থ্য ভালো হয় এবং অন্ত্রের জীবাণু সংক্রমণ দূর হয়।
৬. কাঁচা আমে আয়রন বা লৌহ থাকায় রক্তস্বল্পতা সমস্যা সমাধানে বেশ উপকারী।
৭. শরীরে লবণের ঘাটতি দূর করে
৮. কাঁচা আম খেলে ডায়াবেটিসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে কাঁচা আম।
৯. কাঁচা আম শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি জোগাতে পারে। স্কার্ভি ও মাড়ির রক্ত পড়া কমায় কাঁচা আম।
১০.নিশ্বাসের দুর্গন্ধ ও দাঁতের ক্ষয় রোধেও সহায়তা করে কাঁচা আম। কাঁচা আম খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।