Dhaka , Friday, 9 June 2023

কুয়েতে জমজমাট প্রবাসীদের পশু-পাখির হাট

  • Robiul Islam
  • আপডেট টাইম : 02:19:52 pm, Wednesday, 25 January 2023
  • 20 বার

প্রবাস ডেস্ক: কুয়েতের আবদালিতে শীতের আগমনে জমে উঠেছে সাপ্তাহিক হাঁস, মুরগি ও কবুতরের কেনাবেচা। উটসহ অন্যান্য প্রাণীর বেচাকেনাও চলছে বেশ। কুয়েতের সৌদি ও ইরাক সীমান্তবর্তী মরু অঞ্চল আবদালিতে বসে সাপ্তাহিক এই হাট। শীতকালে প্রতি সপ্তাহের বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার বসে এ হাট।

স্থানীয়রা জানান, গ্রীষ্মকালে দেশটি প্রচণ্ড গরম থাকে। মরু অঞ্চলে তাপমাত্রা থাকে আরও বেশি। এ কারণে ওই মৌসুমে বন্ধ থাকে হাট। এই হাটে বিক্রেতা ভারত, মিশর ও বাংলাদেশের প্রবাসীরা। বড় জামিয়ার পাশে দুপুরের পর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে এই হাটে বেচাকেনা।

স্থানীয় কুয়েতিরা শখের বশে অথবা বাণিজ্যিকভাবে সিরিয়া, তুরস্ক, ইরান, মিশর, থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশ থেকে বিভিন্ন প্রজাতির হাঁস, মুরগি ও কবুতর এখানে নিয়ে আসেন। আবদালি ও জাহারায় খামারে পালন করা হয় সেগুলো। সেসব খামারে কাজ করেন প্রবাসীরা।

সেসব খামার থেকে এ হাটে পশু-পাখি নিয়ে আসা হয় বিক্রি করতে। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে ঘুরতে আসা মানুষ কিনে নিয়ে যান সেগোলো। অনেকে শখের বশে আবার অনেকে খাওয়ার জন্যই কিনে নিয়ে যান। পার্শ্ববর্তী শহরগুলোতে হিমায়িত মাংস পাওয়া গেলেও জীবিত হাঁস, মুরগি ও কবুতর পাওয়া যায় কম। এ কারণে কদর রয়েছে এই হাটের।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Robiul Islam

কুয়েতে জমজমাট প্রবাসীদের পশু-পাখির হাট

আপডেট টাইম : 02:19:52 pm, Wednesday, 25 January 2023

প্রবাস ডেস্ক: কুয়েতের আবদালিতে শীতের আগমনে জমে উঠেছে সাপ্তাহিক হাঁস, মুরগি ও কবুতরের কেনাবেচা। উটসহ অন্যান্য প্রাণীর বেচাকেনাও চলছে বেশ। কুয়েতের সৌদি ও ইরাক সীমান্তবর্তী মরু অঞ্চল আবদালিতে বসে সাপ্তাহিক এই হাট। শীতকালে প্রতি সপ্তাহের বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার বসে এ হাট।

স্থানীয়রা জানান, গ্রীষ্মকালে দেশটি প্রচণ্ড গরম থাকে। মরু অঞ্চলে তাপমাত্রা থাকে আরও বেশি। এ কারণে ওই মৌসুমে বন্ধ থাকে হাট। এই হাটে বিক্রেতা ভারত, মিশর ও বাংলাদেশের প্রবাসীরা। বড় জামিয়ার পাশে দুপুরের পর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে এই হাটে বেচাকেনা।

স্থানীয় কুয়েতিরা শখের বশে অথবা বাণিজ্যিকভাবে সিরিয়া, তুরস্ক, ইরান, মিশর, থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশ থেকে বিভিন্ন প্রজাতির হাঁস, মুরগি ও কবুতর এখানে নিয়ে আসেন। আবদালি ও জাহারায় খামারে পালন করা হয় সেগুলো। সেসব খামারে কাজ করেন প্রবাসীরা।

সেসব খামার থেকে এ হাটে পশু-পাখি নিয়ে আসা হয় বিক্রি করতে। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে ঘুরতে আসা মানুষ কিনে নিয়ে যান সেগোলো। অনেকে শখের বশে আবার অনেকে খাওয়ার জন্যই কিনে নিয়ে যান। পার্শ্ববর্তী শহরগুলোতে হিমায়িত মাংস পাওয়া গেলেও জীবিত হাঁস, মুরগি ও কবুতর পাওয়া যায় কম। এ কারণে কদর রয়েছে এই হাটের।