Dhaka , Friday, 19 April 2024

দক্ষিণ কোরিয়াতে অবৈধ অভিবাসী ধরার নির্দেশ

  • Robiul Islam
  • আপডেট টাইম : 08:07:40 am, Wednesday, 1 March 2023
  • 36 বার

প্রবাস ডেস্ক: ২০২২ সালের ৭ নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অবৈধ অভিবাসীদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিল দক্ষিণ কোরিয়া সরকার। তখন সরকার ঘোষণা দিয়েছিল ওই সময়ের মধ্যে যে অবৈধ অভিবাসীরা দেশে ফিরতে চায় তাদের কোনো জরিমানা দিতে হবে না।

কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ে অবৈধ অভিবাসীরা ফেরত না যাওয়ায় সরকার কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগামী দুই মাস অর্থাৎ ২ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত সরকার যৌথভাবে অবৈধ অভিবাসী ধরার নির্দেশ জারি করেছে।

সরকারী নির্দেশ অনুযায়ী বিচার মন্ত্রণালয়, ন্যাশনাল পুলিশ এজেন্সি, কর্মসংস্থান ও শ্রম মন্ত্রণালয়, ভূমি, অবকাঠামো ও পরিবহন মন্ত্রণালয় এবং কোরিয়া কোস্ট গার্ডসহ ৫ টি মন্ত্রণালয় একসাথে অবৈধ অভিবাসী ধরার কাজ করবে।

বছরে চারবার অবৈধ অভিবাসী বিরুদ্ধে সরকার অভিযান পরিচালনা করবে এবং বিদেশিরা যে এলাকায় বেশি কাজ করে সেখানে পরিদর্শন ও টহল পরিচালনা করবে। এই যৌথ অভিযান চলাকালীন যদি মালিক যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়াই তথ্য দিতে অস্বীকার করে এবং অনুসন্ধানে অবৈধ অভিবাসী ধরা পরে তাহলে সরকার কঠোর ব্যবস্থা নেবে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Robiul Islam

দক্ষিণ কোরিয়াতে অবৈধ অভিবাসী ধরার নির্দেশ

আপডেট টাইম : 08:07:40 am, Wednesday, 1 March 2023

প্রবাস ডেস্ক: ২০২২ সালের ৭ নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অবৈধ অভিবাসীদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিল দক্ষিণ কোরিয়া সরকার। তখন সরকার ঘোষণা দিয়েছিল ওই সময়ের মধ্যে যে অবৈধ অভিবাসীরা দেশে ফিরতে চায় তাদের কোনো জরিমানা দিতে হবে না।

কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ে অবৈধ অভিবাসীরা ফেরত না যাওয়ায় সরকার কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগামী দুই মাস অর্থাৎ ২ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত সরকার যৌথভাবে অবৈধ অভিবাসী ধরার নির্দেশ জারি করেছে।

সরকারী নির্দেশ অনুযায়ী বিচার মন্ত্রণালয়, ন্যাশনাল পুলিশ এজেন্সি, কর্মসংস্থান ও শ্রম মন্ত্রণালয়, ভূমি, অবকাঠামো ও পরিবহন মন্ত্রণালয় এবং কোরিয়া কোস্ট গার্ডসহ ৫ টি মন্ত্রণালয় একসাথে অবৈধ অভিবাসী ধরার কাজ করবে।

বছরে চারবার অবৈধ অভিবাসী বিরুদ্ধে সরকার অভিযান পরিচালনা করবে এবং বিদেশিরা যে এলাকায় বেশি কাজ করে সেখানে পরিদর্শন ও টহল পরিচালনা করবে। এই যৌথ অভিযান চলাকালীন যদি মালিক যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়াই তথ্য দিতে অস্বীকার করে এবং অনুসন্ধানে অবৈধ অভিবাসী ধরা পরে তাহলে সরকার কঠোর ব্যবস্থা নেবে।