Dhaka , Saturday, 20 April 2024

মিয়ানমারে মোখার আঘাতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৪৫

  • Robiul Islam
  • আপডেট টাইম : 08:18:35 am, Saturday, 20 May 2023
  • 31 বার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় মোখায় মিয়ানমারে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৪৫ এ পৌঁছেছে। দেশটির অন্তত আট লাখ মানুষের জরুরি খাদ্য সহায়তা এবং অন্যান্য সহায়তা প্রয়োজন।

গত রোববার মিয়ানমারে ১৯৫ কিলোমিটার বাতাসের বেগ নিয়ে আঘাত হানে মোখা। দেশটির সামরিক জান্তা জানিয়েছে, ঝড়ের আঘাতে ১৪৫ জন মারা গেছে। তবে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, নিহতের সংখ্যা আরও বেশি।

বিশ্ব খাদ্য সংস্থার এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের উপ-আঞ্চলিক পরিচালক অ্যান্থিয়া ওয়েব জেনেভা থেকে ভিডিও লিঙ্কের মাধ্যমে সাংবাদিকদের বলেছেন, ঘূর্ণিঝড়টি ‘ঘর মাটির সঙ্গে মিশে করেছে, গাছ উপড়ে করেছে, হাসপাতাল ও স্কুল ধ্বংস করেছে এবং টেলিযোগাযোগ ও বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন করেছে।’

তিনি বলেন, ‘অন্তত আট লাখ মানুষের জরুরি খাদ্য সহায়তা প্রয়োজন। আমরা আরও বেশি এলাকায় যাচ্ছি, তাই আরও খাদ্য, আশ্রয়, পানি, স্বাস্থ্যসেবা ও অন্যান্য মানবিক সহায়তা প্রয়োজন হতে পারে।’

বিশ্ব খাদ্য সংস্থা জানিয়েছে, রাখাইন, মাগওয়ে ও চিন রাজ্যের এলাকাগুলোতে পৌঁছার চেষ্টা করছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Robiul Islam

মিয়ানমারে মোখার আঘাতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৪৫

আপডেট টাইম : 08:18:35 am, Saturday, 20 May 2023

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় মোখায় মিয়ানমারে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৪৫ এ পৌঁছেছে। দেশটির অন্তত আট লাখ মানুষের জরুরি খাদ্য সহায়তা এবং অন্যান্য সহায়তা প্রয়োজন।

গত রোববার মিয়ানমারে ১৯৫ কিলোমিটার বাতাসের বেগ নিয়ে আঘাত হানে মোখা। দেশটির সামরিক জান্তা জানিয়েছে, ঝড়ের আঘাতে ১৪৫ জন মারা গেছে। তবে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, নিহতের সংখ্যা আরও বেশি।

বিশ্ব খাদ্য সংস্থার এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের উপ-আঞ্চলিক পরিচালক অ্যান্থিয়া ওয়েব জেনেভা থেকে ভিডিও লিঙ্কের মাধ্যমে সাংবাদিকদের বলেছেন, ঘূর্ণিঝড়টি ‘ঘর মাটির সঙ্গে মিশে করেছে, গাছ উপড়ে করেছে, হাসপাতাল ও স্কুল ধ্বংস করেছে এবং টেলিযোগাযোগ ও বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন করেছে।’

তিনি বলেন, ‘অন্তত আট লাখ মানুষের জরুরি খাদ্য সহায়তা প্রয়োজন। আমরা আরও বেশি এলাকায় যাচ্ছি, তাই আরও খাদ্য, আশ্রয়, পানি, স্বাস্থ্যসেবা ও অন্যান্য মানবিক সহায়তা প্রয়োজন হতে পারে।’

বিশ্ব খাদ্য সংস্থা জানিয়েছে, রাখাইন, মাগওয়ে ও চিন রাজ্যের এলাকাগুলোতে পৌঁছার চেষ্টা করছে।