Dhaka , Sunday, 15 December 2024

কিডনির পাথর থেকে বাঁচতে করনীয়

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : 08:52:16 pm, Monday, 31 August 2020
  • 567 বার

এখন বিপুলসংখ্যক মানুষ কিডনির পাথরের সমস্যায় ভোগে। যদিও কয়েকটি প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিলে কিডনিতে পাথর হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। এ লেখায় তুলে ধরা হলো তেমন কয়েকটি উপায়—

পর্যাপ্ত পানি

পর্যাপ্ত পানি পান করে কিডনির এসিডের (পিএইচ) মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে হবে। পানির পাশাপাশি রসালো খাবার ও ফলমূলও দেহের জলীয় অংশ বাড়ায়।

পানীয়ে সাবধান

যেসব পানীয়ে এসিডের মাত্রা বেশি, সেসব পান করতে হবে সীমিত মাত্রায়। যেমন—কোমল পানীয়, অ্যালকোহল, চা ও কফি বেশি পান করা যাবে না।

ঘন ঘন টয়লেটে যান

যখনই প্রয়োজন তখনই টয়লেটে যান। প্রস্রাবে চাপ এলে তা আটকে রাখা যাবে না।

ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার

যেসব খাবারে প্রচুর ক্যালসিয়াম আছে সেগুলো নিয়মিত খেতে হবে। এসব খাবারের মধ্যে থাকতে পারে দই, পনির, বাদাম, পালংশাক ও বিট।

সাপ্লিমেন্টে সাবধান

মাংসপেশি গঠনের জন্য অনেকেই সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করেন। এসব সাপ্লিমেন্ট যেন কিডনির ক্ষতি না করে, সে জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সঠিক মাত্রায় গ্রহণ করতে হবে।

ময়দা নয়, আটা

ধবধবে সাদা ময়দা বাদ দিয়ে একটু বাদামি আটা কিংবা ছাতুর তৈরি খাবার খান। এগুলো কিডনির জন্য ভালো।

লেবুর রস ও নারিকেল পানি

দেহে অ্যালকালাইনের মাত্রা বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন অল্প করে লেবুর রস পান করুন। নারিকেলের পানিও যথেষ্ট উপকারী। পাশাপাশি খালি পেটে সবজির জুসও পান করতে পারেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে মিয়ানমার বিষয়ক রেজুলেশন গৃহীত

কিডনির পাথর থেকে বাঁচতে করনীয়

আপডেট টাইম : 08:52:16 pm, Monday, 31 August 2020

এখন বিপুলসংখ্যক মানুষ কিডনির পাথরের সমস্যায় ভোগে। যদিও কয়েকটি প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিলে কিডনিতে পাথর হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। এ লেখায় তুলে ধরা হলো তেমন কয়েকটি উপায়—

পর্যাপ্ত পানি

পর্যাপ্ত পানি পান করে কিডনির এসিডের (পিএইচ) মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে হবে। পানির পাশাপাশি রসালো খাবার ও ফলমূলও দেহের জলীয় অংশ বাড়ায়।

পানীয়ে সাবধান

যেসব পানীয়ে এসিডের মাত্রা বেশি, সেসব পান করতে হবে সীমিত মাত্রায়। যেমন—কোমল পানীয়, অ্যালকোহল, চা ও কফি বেশি পান করা যাবে না।

ঘন ঘন টয়লেটে যান

যখনই প্রয়োজন তখনই টয়লেটে যান। প্রস্রাবে চাপ এলে তা আটকে রাখা যাবে না।

ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার

যেসব খাবারে প্রচুর ক্যালসিয়াম আছে সেগুলো নিয়মিত খেতে হবে। এসব খাবারের মধ্যে থাকতে পারে দই, পনির, বাদাম, পালংশাক ও বিট।

সাপ্লিমেন্টে সাবধান

মাংসপেশি গঠনের জন্য অনেকেই সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করেন। এসব সাপ্লিমেন্ট যেন কিডনির ক্ষতি না করে, সে জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সঠিক মাত্রায় গ্রহণ করতে হবে।

ময়দা নয়, আটা

ধবধবে সাদা ময়দা বাদ দিয়ে একটু বাদামি আটা কিংবা ছাতুর তৈরি খাবার খান। এগুলো কিডনির জন্য ভালো।

লেবুর রস ও নারিকেল পানি

দেহে অ্যালকালাইনের মাত্রা বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন অল্প করে লেবুর রস পান করুন। নারিকেলের পানিও যথেষ্ট উপকারী। পাশাপাশি খালি পেটে সবজির জুসও পান করতে পারেন।